সমর্থকদের সঙ্গে ইউরোপা লিগের ট্রফি সেলিব্রেশন টটেনহ্যামের

১ সপ্তাহে আগে
সমর্থকদের সঙ্গে ইউরোপা লিগ ট্রফি সেলিব্রেশন করলো টটেনহ্যাম হটস্পার। শিরোপা নিয়ে ছাদখোলা বাসে নর্থ লন্ডন ঘুরে বেড়িয়েছেন সং ইয়ং মিনরা। আর এই উৎসবে যোগ দিতে জনসমুদ্রে পরিণত হয় নর্থ লন্ডন। ১৭ বছর পর কোন ট্রফি জিততে পারায় আনন্দে আত্মহারা সমর্থকরা। তাদের বিশ্বাস সামনের মৌসুমে লিগেও ভালো করবে স্পার্স।

লিগে একেবারে রেলিগেশন বারের নি:শ্বাস দুরত্বে থাকা কোন ক্লাব যখন উয়েফার দ্বিতীয় স্তরের চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে যায়, বিষয়টা তখন অবিশ্বাস্যই হওয়ার কথা। এমন অসম্ভব কাজই করে ফেলেছে টটেনহ্যাম হটস্পার ইউরোপা লিগ জিতে। চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের পর ভক্তরাও যেনো একটা ঘোরের মাঝে। 

 

আরও পড়ুন: প্রিমিয়ার লিগের মৌসুম সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হলেন সালাহ

 

বিলবাওয়ের সান মামেসে ইতিহাস রচনা করে পরের দিনই লন্ডন ফিরেছে স্পার্স। একদিন সময় নিয়ে ট্রফি হাতে ফুটবলাররা বেরিয়ে পড়েছেন সমর্থকদের ১৭ বছরের তৃষ্ণা মেটাতে। রুপালি ট্রফি হাতে ছাখোলা বাসে সন হিয়ং মিন, ক্রিস্টিয়ান রোমেরোরা। সাদা নেভি ব্লু পতাকা হাতে রাস্তার দু ধারে সমর্থকদের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা। 

 

চলতি মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে একেবারে যাচ্ছেতাই অবস্থা টটেনহ্যামের। কোন রকমে বাঁচিয়েছে অবনমন থেকে। সেই ক্লাবটাই বাজিমাত করে দিলো ইউরপো লিগে। শিরোপার আক্ষেপ ঘুঁচালো, বোনাস হিসেব নিশ্চিত করলো সামনের মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টিকিট। আর তাই একটু বেশিই আবেগি হয়ে পড়েন ভক্তরা। 

 

আরও পড়ুন: মেসি-রোনালদোকে একই দলে দেখতে চান ফিফা প্রেসিডেন্ট

 

এক ভক্ত বলেছেন, ‘আমরা এটা জিতেছি। এর চাইতে খুশির আর কিছু হতে পারে না। এটা দারুণ এক অর্জন। আমরা লিগে কি করেছি এটা কোন বিষয় না। আমরা এখন চ্যাম্পিয়ন। এর সুবাদে স্পার্স সামনের মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ খেলবে। আমরা সেখানেও ভালো করবো। এটা একটা অনুপ্রেরণা। আমি ফুটবলারদের ধন্যবাদ জানাই।’ 

 

এর আগে ২০০৭-০৮ মৌসুমে সবশেষ শিরোপা জিতেছিলো টটেনহ্যাম হটস্পার। চেলসিকে হারিয়ে ওরা ঘরে তুলেছিলো ইংলিশ লিগ কাপ। শিরোপা জিততে ভুলে যাওয়া দলটাই এবার করে দেখালো নিদারুণ কিছু।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন