দেখে নিন ডিম সেদ্ধর সুবিধা-
১. অতিরিক্ত তেল বা মসলার প্রয়োজন হয় না, তাই ক্যালোরি কম থাকে।
২. সহজে তৈরি করা যায় ও বহনযোগ্য।
৩. ওজন কমাতে ইচ্ছুকদের জন্য উপযুক্ত।
৪. ডিমের সব পুষ্টিগুণ অক্ষুণ্ন থাকে (বিশেষত হাড়, দাঁত ও চোখের জন্য উপকারী ভিটামিন ডি, বি১২, প্রোটিন)।
আরও পড়ুন: শিশুর মুখে ঘা, দেখুন ৭ ঘরোয়া সমাধান
অসুবিধা-
১. অনেকের কাছে শুকনো বা একঘেয়ে মনে হতে পারে।
ডিম পোচের সুবিধা দেখে নিন-
১. ভাজা না হলেও ডিমের কুসুম থাকে নরম, যা অনেকের কাছে বেশি মুখরোচক।
২. সেদ্ধ ডিমের মতোই কম তেলে তৈরি করা যায় (যদি তেল ছাড়া পানিতে পোচ করা হয়)।
৩. হজমে তুলনামূলকভাবে সহজ হতে পারে।
অসুবিধা-
১. অনেক সময় পোচ করতে গিয়ে অতিরিক্ত তেল বা মাখন ব্যবহার হয়, যা ক্যালোরি বাড়িয়ে দিতে পারে।
২. রান্না ঠিকমতো না হলে কাঁচা কুসুম থেকে যেতে পারে, যা কিছু মানুষের জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে।
আরও পড়ুন: রাতে দুধ খাওয়া কাদের জন্য বিপজ্জনক?
কোনটি ভালো?
যদি স্বাস্থ্য বা ওজন নিয়ন্ত্রণ লক্ষ্য হয়, তবে ডিম সেদ্ধ বেশি উপকারী। তবে আপনি যদি ক্যালোরি নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থেকেও একটু নরম কুসুম চান, তবে কম তেলে বা পানিতে পোচ করা ডিম ভালো বিকল্প।
]]>