সকালে কোয়েলের ডিম খেলে কী হয়?

২ ঘন্টা আগে
ডিমের মধ্যে কোয়েলের ডিম পুষ্টিগুণের দিক থেকে এগিয়ে আছে সবচেয়ে বেশি। মুরগির ডিম পৃথিবীতে বহুল অংশে প্রচলিত হলেও কোলেস্টেরলের কারণে অনেকেই খেতে পারেন না। এছাড়া মুরগির ডিমে আছে বাড়তি হৃদরোগের ঝুঁকি। একারণে দেশে কোয়েলের চাষ বাড়ছে এবং সেইসাথে বাড়ছে কোয়েলের ডিমের চাহিদা।

চিকিৎসকদের মতে কোয়েলের ডিম বিভিন্ন রোগ যেমন, কিডনী সমস্যা, স্মৃতিশক্তি হ্রাস, রক্তস্বল্পতা, ডায়াবেটিস প্রভৃতি রোগের জন্য উপকারি বলে বিবেচিত।


সকালে কোয়েল পাখির ডিম খেলে আপনার শরীরে এনার্জি আসবে। কাজের গতিবিধিও বাড়বে-


১. মুরগির ডিমের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায় কোয়েল ডিমে কোলেস্টেরল ১.৪% আর  মুরগির ডিমে ৪% এবং প্রোটিনের পরিমান মুরগির ডিম থেকে প্রায় শতকরা ৭ ভাগ বেশি।

 

আরও পড়ুন: ৫ ফলেই দ্রুত রক্ত বাড়বে ডেঙ্গু রোগীর

 

২. এই ডিমের  মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, এনজাইম এবং এমাইনো এসিড এমনভাবে বিন্যাসিত যে এই ডিম শরীরের সব ধরনের পুষ্টির অভাব পুরণ করে শরীরের কর্মদক্ষতা বাড়িয়ে দেয়।

 

৩. কোয়েলের ডিমে ভিটামিন বি-১ এর পরিমান মুরগীর ডিম থেকে ছয়গুণ বেশি, আয়রন ও ফসফরাস পাঁচ গুণ বেশি,  ভিটামিন বি-২ পনেরো গুণ বেশি।

 

আরও পড়ুন: খালি পেটে মৌরি ভেজানো পানি খাওয়া কি উপকারী?

 

৪. কোয়েলের ডিমে এমন কিছু উপাদান আছে যা শরীরের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে।
 

৫. বাচ্চাদের মানসিক, শারীরিক এবং বুদ্ধিমত্তার বিকাশ ঘটাতে সহায়তা করে থাকে কোয়েলের ডিম। দুর্বল বাচ্চা থেকে বৃদ্ধরা প্রতিদিন তিন চারটা করে কোয়েলের ডিম খেতে পারেন।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন