সোমবার (৭ জুলাই) ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে তিনি এমন তথ্য জানায়।
আখতার বলেন, সংস্কার ব্যবস্থাকে সংসদের দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। আমরা চাই এই সরকারের আমলেই সংস্কার বাস্তবায়ন হোক। গণপরিষদ নির্বাচন দিতে হবে।
এ সময় জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আজাদ বলেন, তিনটি বিষয়ের মধ্যে একটি বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে পর্যায়ক্রমে অধস্তন আদালত গঠন করায় একমত হওয়া গেছে, এছাড়া চৌকিগুলো স্থায়ী আদালত করা হবে।
জরুরি অবস্থা নিয়েও কথা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ১৪১ এর ক খ গ তে জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহ, বহিঃশত্রু আক্রমণ, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কথা বলা আছে। তবে ৫ বার জরুরি অবস্থা ঘোষণা হয়েছে, যা ছিল রাজনৈতিক কারণ। এমন অপব্যবহার যেন না হয় সেটার বিষয় কথা হয়েছে।
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচনের সময়কাল নিয়ে কোনো কথা আমরা বলিনি: নাহিদ
প্রস্তাব করা হয়েছে- মন্ত্রিসভায় লিখিত আবেদনের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করবেন। এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে জামায়াত। সংসদীয় কমিটির মাধ্যমে জরুরি অবস্থা জারির বিষয়ে কথা হয়েছে।