দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধের মূল ফটক থেকে শহীদ বেদি পর্যন্ত ধুয়ে মুছে করা হয়েছে পুরিষ্কার, পড়েছে রঙ-তুলির আঁচড়। পায়ে হাঁটার লাল ইটের পথও সাদা রঙের আঁচড়ে শুভ্র করে তুলছেন শিল্পীরা। আগাছা কেটে আর বর্ণিল ফুলের গাছ লাগিয়ে করা হয়েছে শোভাবর্ধন।
লেকে হাঁসের জলকেলি আর লালপদ্ম যেন বাড়তি মাত্রা যুক্ত করেছে ১০৮ একরের সৌধ চত্বরে।
স্মৃতিসৌধের দেখভালকারী গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, দিবসটি ঘিরে উন্নয়ন কাজের পাশাপাশি নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেয়া হয়েছে পুরো এলাকা। গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বসানো হয়েছে সিসি ক্যামেরা। বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ও বিদেশি কূটনীতিকদের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হবে স্মৃতিসৌধ এলাকা।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
এদিকে বিজয়ের ৫৩ বছর উদযাপনকে ঘিরে বর্ণিল আলোয় সেজেছে রাজধানী ঢাকা। সন্ধ্যা থেকেই লাল-সবুজের আলোকচ্ছটায় ঝলমলিয়ে উঠছে পুরো ঢাকা; এতে মুগ্ধ নগরবাসী।
রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ, আগারগাঁওয়ের সরকারি বেসরকারি স্থাপনাগুলোয় দেখা যায় বর্ণিল আলোর মেলা। বিজয়ক্ষণে এমন মুহূর্ত উদযাপন করতে রাস্তায় নেমে আসেন নগরবাসী। উপভোগ করছেন বর্ণিল আলোকসজ্জা। নগরজুড়ে এই আলোকসজ্জার বিকিরণে ফুটে উঠেছে গৌরবোজ্জ্বল অতীত আর দেশপ্রেমের অনুভূতি।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে মাঠে নামছেন সাবেক ক্রিকেটাররা