সোমবার (৯ ডিসেম্বর) চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাকে এই মামলায় গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ দেন।
প্রসঙ্গত, জুলাই-আগস্টে গণহত্যার ঘটনায় উত্তরা পূর্ব থানায় দায়ের করা একটি মামলায় রাজধানীর প্রগতি সরণি থেকে তাপসকে ৪ নভেম্বর গ্রেফতার করা হয়।
মামলার তথ্য বিবরণী থেকে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ জুলাই ইশতিয়াক মাহমুদ নামে এক ব্যবসায়ীসহ অন্যরা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।
এসময় উত্তরা পূর্ব থানাধীন সেক্টর চার এর আজমপুর নওয়াব হাবিবুল্লাহ হাইস্কুলের সামনে পুলিশ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালায় ও গুলিবর্ষণ করে। এতে গুরুতর আহত হন ইশতিয়াক মাহমুদ।
এ ঘটনায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ ১২৬ জনকে আসামি করা হয়। কৌশিক হোসেন তাপস এ মামলায় ৯ নম্বর এজাহারনামীয় আসামি। এ মামলায় তাপসকে গ্রেফতারের পর আদালতে সোপর্দ করে তার রিমান্ডের আবেদন জানানো হয়।
এদিকে তাপস এবং তার স্ত্রী ফারজানা মুন্নীর মামলাটি গুলশান থানায় তদন্তের আওতায় রয়েছে। আগামী ১ জানুয়ারির মধ্যে তাপসের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেয়ার দিন ধার্য হয়েছে।
আরও পড়ুন: ৩ দিনের রিমান্ডে তাপস
এ প্রসঙ্গে তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার এসআই হারুনর রশীদ বলেন, মামলাটি এখন তদন্তাধীন। তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করব।
আরও পড়ুন: ভিডিও বার্তায় ফারজানা মুন্নীর ‘মেসেজ’ দেখালেন অপু
বর্তমানে কৌশিক হোসেন তাপস কারাবাসে রয়েছেন। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডেও নেয়া হয় এ তারকা ব্যক্তিত্বকে।
]]>