১৩.৫ ওভারে ষষ্ঠ ব্যাটার হিসেবে অ্যারন হার্ডি যখন আউট হয়েছিলেন, তখন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ব্যাট করছিলেন ৮ বলে ১৭ রান নিয়ে। সেখান থেকে ম্যাক্সওয়েল আরও ৪৫ রান করেছেন ২৮ বল খেলে। ৩৬ বলে ৬২ রানের ইনিংসটি তিনি সাজান ৮ চার ও ২ ছয়ের মারে। বাকি ৬ রানের মধ্যে বেন ডারশুইস ১ রান করেন। লেগবাই ৩টি, একটি নো-বল ও একটি ওয়াইড।
১৯তম ওভারে ম্যাচ জমিয়ে তুলেছিলেন করবিন বোশ। পরপর দুই বলে তিনি ফেরান ডারশুইস ও নাথান এলিসকে। ওই ওভারে ম্যাক্সওয়েল একটিও বল পাননি, অস্ট্রেলিয়া তুলে মাত্র ২। শেষ ওভারে তাদের দরকার হয় ১০ রান। সেটা ম্যাক্সওয়েল তুলেন ৫ বল খেলে। ফলস্বরূপ ২ উইকেটে জেতা ম্যাচটিতে ম্যাচসেরাও হয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: মারা গেলেন অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেটের সোনালী যুগের সূচনাকারী
অধিনায়ক মিচেল মার্শ করেন ৫৪ রান। অস্ট্রেলিয়া সিরিজ জিতল ২-১ ব্যবধানে। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ১৭ রানে জেতার পর দ্বিতীয় ম্যাচে তারা ৫৩ রানে হেরেছিল।
ম্যাক্সওয়েলের ফিনিংয়ের আগে কেয়ার্ন্স স্টেডিয়ামের দর্শকরা সাক্ষী হয়েছেন দেওলাদ ব্রেভিসের তাণ্ডবের। আগের ম্যাচে দুশোর বেশি স্ট্রাইকরেটে ১২৫ রান করা এই তরুণ এদিন ২৬ বলে করেন ৫৩ রান।
বাকিদের মধ্যে ফন ডার ডুসেন ৩৮, ত্রিস্টান স্টাবস ২৫ ও লুয়ান দ্রে-প্রিটোরিয়াস ২৪ রান করেন। দক্ষিণ আফ্রিকা ৭ উইকেটে করে ১৭২ রান। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৩১ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন এলিস। ২টি করে উইকেট পান জশ হ্যাজেলউড ও অ্যাডাম জাম্পা।