শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাতে সদর উপজেলার বাজিতখিলা কুমরী এলাকায় এবং নকলা উপজেলার বাদাগৈড় এলাকায় এসব দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হচ্ছেন সদর উপজেলার বাজিতখিলা ইউনিয়নের কুমরী এলাকার খোকা মিয়ার ছেলে আহসান (৫৫) ও নকলা উপজেলার টালকি ইউনিয়নের দক্ষিণ রামেরকান্দি গ্রামের মৃত রফিজ উদ্দিনের স্ত্রী মহিরন বেগম (৫৪)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, শনিবার রাত ১১টার দিকে ঝিনাইগাতী থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা ঝিনাইগাতী এক্সপ্রেস নামে একটি যাত্রীবাহী বাস সদর উপজেলার কুমরী বটতলী এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রথমে একটি ট্রাক্টরকে ধাক্কা দেয়। পরে বাসটি বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ব্যাটারিচালিত ইজিবাইককে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই ইজিবাইকের যাত্রী আহসান মারা যান। আরও অন্তত চারজন আহত হন। আহতদের মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় ইজিবাইক চালক মামুনকে (২৫) উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
অপরদিকে, শনিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে নকলা উপজেলার বাদাগৈড় এলাকায় বিয়ের দাওয়াত খেয়ে বাড়ি ফিরছিলেন মহিরন বেগম। পথিমধ্যে ঢাকা-শেরপুর আঞ্চলিক মহাসড়কে পেছন থেকে সোনার বাংলা পরিবহনের একটি বাস তাকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।
]]>