আগুন লাগার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। এদিকে কার্গো ভিলেজে লাগা আগুনে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ক্ষতির আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা।
ওয়্যার হাউজ এবং একটি এয়ার এক্সপ্রেস পুরোপুরি পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করেছেন বিশেষজ্ঞরা। অসতর্কতা নাকি অবহেলার কারণে আগুন, তা খতিয়ে দেখার পরামর্শ তাদের।
আরও পড়ুন: শাহজালালে যাত্রীসেবা রাতেই চালুর আশা বিমান উপদেষ্টার
আলোচিত এই অগ্নিকাণ্ডে অনেকের মনেই কৌতুহল রয়েছে যে কার্গো ভিলেজে আসলে কী ধরনের পণ্য থাকতে পারে। কার্গো ভিলেজ ব্যবহারকারীদের বড় একটি অংশ হলো তৈরি পোশাক শিল্পের উদ্যোক্তারা, যারা তুলনামূলকভাবে হালকা যন্ত্রপাতি ও ইলেকট্রনিক পণ্যের আমদানি এবং তৈরি পোশাক ও নমুনা পাঠানোর কাজে এটি ব্যবহার করে থাকেন।
আন্তর্জাতিক কুরিয়ার সার্ভিসগুলোও এই কার্গো ভিলেজের মাধ্যমে তাদের গ্রাহকদের দলিলপত্র ও পার্সেল আকাশপথে আদান-প্রদান করে।
আরও পড়ুন: শাহজালাল রানওয়ে বন্ধ রাত ৯টা পর্যন্ত, আকাশপথে চরম বিশৃঙ্খলা
এ ছাড়া, ওষুধ শিল্পের উদ্যোক্তারা কাঁচামাল আমদানির জন্য এবং কৃষিপণ্য রফতানিকারকরা—বিশেষ করে শাকসবজি ও অন্যান্য পচনশীল পণ্য রফতানির জন্য—এই কার্গো ভিলেজ ব্যবহার করেন।
শাহজালাল বিমানবন্দরের আমদানি কমপ্লেক্সে যেসব পণ্য সাধারণত রাখা হয়, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রী; ইলেকট্রনিকস ও যন্ত্রাংশ (মোবাইল, ল্যাপটপ, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি); তৈরি পোশাক ও কাপড়; হালকা ও মাঝারি মেশিনারি; বাণিজ্যিক কুরিয়ার ও ডকুমেন্টস (যেমন—DHL, FedEx) ইত্যাদির মাধ্যমে আনা নথিপত্র ও প্যাকেট); আন্তর্জাতিক অনলাইন কেনাকাটার পণ্য (যেমন—ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম থেকে আনা গেজেট, অ্যাকসেসরিজ ইত্যাদি)।

৪ সপ্তাহ আগে
১০








Bengali (BD) ·
English (US) ·