তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে জিতে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। আজ জিতলেই সিরিজ নিশ্চিত হয়ে যাবে তাদের। সেই লক্ষ্যে টসে হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে খুব একটা বড় সংগ্রহ পায়নি লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। শেষ মুহূর্তে শামীম হোসেন পাটওয়ারীর ক্যামিওতে ১২৯ রানের সম্মানজনক স্কোর পায় টাইগাররা।
সেন্ট ভিনসেন্টে বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) টসে জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি টাইগাররা। ব্যাট হাতে আরও একবার ব্যর্থ অধিনায়ক লিটন কুমার দাস। ১০ বল খেলে মাত্র ৩ রান করেই তিনি ফিরে যান।
আরও পড়ুন: মোসাদ্দেকের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ম্লান সাকিবের টর্নেডো ইনিংস
স্কোরবোর্ডে ১১ রান জমা হতেই দ্বিতীয় উইকেট হারায় বাংলাদেশ। তিনে নামা তানজিদ হাসান তামিম মাত্র ৪ বল খেলে ২ রান করেই রস্টন চেজের শিকার হন। এর তৃতীয় উইকেট জুটিতে সৌম্য সরকারে সঙ্গে দলের হাল ধরেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দুজনে মিলে ৩১ বলে ২৮ রানের জুটি গড়েন।
এ দিন রিশাদ হোসেন ব্যাট করতে নামেন ৬ নম্বরে। তবে ৪ বলে ৫ রান করে তিনিও ফিরে যান। ৫২ রানে বাংলাদেশের তখন ৫ উইকেট। সেখান থেকে ছোট্ট একটি জুটি গড়েন শেখ মেহেদী ও জাকের। দুজনের ছোট্ট এই জুটি থেকে আসে ২০ বলে ২০ রান।
স্কোরবোর্ডে ১১ রান জমা হতেই দ্বিতীয় উইকেট হারায় বাংলাদেশ। তিনে নামা তানজিদ হাসান তামিম মাত্র ৪ বল খেলে ২ রান করেই রস্টন চেজের শিকার হন। এর তৃতীয় উইকেট জুটিতে সৌম্য সরকারে সঙ্গে দলের হাল ধরেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দুজনে মিলে ৩১ বলে ২৮ রানের জুটি গড়েন।
আরও পড়ুন: সাইমের সেঞ্চুরি ও সালমানের হার না মানা ইনিংসে পাকিস্তানের রুদ্ধশ্বাস জয়
১১ বলে ১১ রান করা মেহেদীকে ফেরান মোতি। এর কিছুক্ষণ পরেই আউট হন জাকের আলী। ফেরার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ২০ বলে ২১ রান। ৮৮ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে তখন বেশ চাপে পড়ে বাংলাদেশ। সেই চাপের মধ্য থেকেই দারুণ এক ইনিংস খেলেন শামীম হোসেন পাটওয়ারী।
শেষ মুহূতে তানজিম হাসান সাকিবকে নিয়ে ২৩ বলে ৪১ রানে জুটি গড়েন শামীম। দুই চার ও দুই ছক্কায় ১৭ বলে ৩৫ রানে অপরাজিত থাকেন বাঁহাতি এই ব্যাটার। অন্য প্রান্তে ১১ বলে ৯ রানে অপরাজিত সাকিব। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১২৯ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ।
]]>