আটকরা হলেন , লতিফপুর এলাকার শাহ আলমের ছেলে ইমন হোসেন(২১), মমিন উল্যাহর ছেলে আলমগীর হোসেন(৪০) ও নুরুল আমিনের ছেলে হুসাইন কবির সেলিম(৫০)।
তবে এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের খবর শুনে ঘটনাস্থলে ছুটে যান বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব ও লক্ষ্মীপুর -৩ আসনের সাবেক এমপি শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানিসহ বিএনপির নেতাকর্মীরা। সেখানে গিয়ে নিহতের পরিবারের প্রতি গভীর শোক জানিয়ে এ্যানি বলেন, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। ঘটনার সাথে জড়িতদের চিহিৃত করে দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানান তিনি।
আরও পড়ুন: একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
ঘটনার পর খবর পেয়ে জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এদিকে এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়ে চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফয়েজুল আজীম নোমান বলেন, মাদক ব্যবসা ও অন্তকোন্দলের কারনে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তিনজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। দ্রুত ঘটনার সাথে জড়িত মূল আসামিকে গ্রেফতার করা হবে।
এদিকে এই হত্যাকাণ্ডের জন্য ছোট কাউছার ও তার সহযোগিদের দায়ী করে জড়িতদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান নিহতের স্বজনরা।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির ৫৩ নেতাকর্মী যোগ দিলেন জামায়াতে
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিএনপি নেতা আবুল কালাম জহিরের সাথে ছাত্রদল কর্মী ছোট কাউছারের আধিপত্য বিস্তার ও অন্তঃকোন্দলকে কেন্দ্র করে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কাউছার হত্যাসহ কয়েকটি মামলার পলাতক আসামি। অন্যদিকে জহিরের বিরুদ্ধেও মাদকের একাধিক মামলা রয়েছে।
উল্লেখ্য, শনিবার (১৫ নভেম্ভর) রাত সাড়ে আটটার দিকে চন্দ্রগঞ্জের মোস্তাফার দোকান এলাকায় বাড়ি ফেরার পথে ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম জহিরকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
]]>
১৪ ঘন্টা আগে
১








Bengali (BD) ·
English (US) ·