মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘনা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযান চালিয়ে কারেন্ট জাল ও নৌকাসহ তাদের আটক করা হয়।
পরে সন্ধ্যায় সদরের মজুচৌধুরীর হাট এলাকায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভি দাসের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদাতরের মাধ্যমে এক জেলেকে পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়। এছাড়াও বাকি ৪ জেলে অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় প্রাথমিক ভাবে সর্তকতা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: কোস্টগার্ডের অভিযানে শতকোটি টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
এছাড়া জব্দকৃত দেড় লাখ মিটার কারেন্ট জাল আগুনে পুড়ে বিনষ্ট এবং নৌকা দুটি মৎস্য বিভাগের হেফাজতে নেয়া হয়। জব্দকৃত জালের বাজার মূল্য প্রায় ৪ লাখ টাকা বলে জানিয়েছেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা।
এসময় অভিযানে উপস্থিতি ছিলেন, মৎস্য অধিদপ্তরের চট্রগ্রাম বিভাগের উপ পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বেল্লাল হোসেন প্রমুখ।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভি দাস জানান, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অবৈধভাবে মেঘনায় মাছ শিকারের দায়ে এক জেলেকে ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। জব্দকৃত জাল আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। ইলিশ রক্ষায় এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।