এছাড়াও সফটওয়ার থাকা সত্ত্বেও কাঁচা রসিদের মাধ্যমে টাকা নেওয়ার প্রমাণ পায় কর্তৃপক্ষ।
রোববার (২৫ মে) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টানা ৬ ঘণ্টা ধরে এ অভিযান পরিচালনা করে দুদক রাজশাহীর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের একটি দল। অভিযানের শুরুতে রোগী সেজে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তথ্য সংগ্রহ করে সরাসরি অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্যাথলজি বিভাগে রসিদ ছাড়া টাকা নেওয়া, জেনারেটর বন্ধ থাকা, তিনটি কেবিনের মধ্যে একটি কেবিন স্টোর রুম হিসেবে ব্যবহার করা এবং পুরুষ ওয়ার্ডের বাথরুমের দরজা না থাকা ও অপরিচ্ছন্নতা দেখা যায়। এসময় দুদকের কর্মকর্তারা শিশু ওয়ার্ডসহ নারী ও পুরুষ ওয়ার্ড পরিদর্শন করেন।
আরও পড়ুন: সরিষাবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুদকের অভিযান
রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসেন বলেন, ‘নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে রোগী সেজে সেবাগ্রহীতার ভূমিকায় প্রথমে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করা হয়। পরে বিভিন্ন শাখায় গিয়ে আমরা অনিয়ম দেখতে পাই। এসব তথ্য কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে। অনুমতি পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দুদকের এ অভিযানে আরও উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক বোরহান উদ্দিন ও নাদিরা বেগম।