রোগ নির্ণয়ে পরীক্ষা না করেই দেয়া হতো রিপোর্ট

১ সপ্তাহে আগে
রোগ নির্ণয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার আগেই তৈরি হয়ে যেতো রিপোর্ট। তবে এ প্রক্রিয়ায় ছিল লোক দেখানো নমুনা সংগ্রহের কাজ। আর রিপোর্টও মিলতো স্বল্প সময়ে। স্যাম্পল কালেকশনের কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী কিংবা তার স্বজনদের হাতে তুলে দেয়া হতো ভুয়া রিপোর্ট।

এমন প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে চাঁদপুর শহরের নিউ ইসলামিয়া প্যাথলজি অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে।

 

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) প্রতিষ্ঠানটিতে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। বিকেলে শহরের নাজিরপাড়া এলাকায় অবস্থিত বেসরকারি এই প্যাথলজি অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

 

একই সঙ্গে পাশের পিয়ারলেস ডক্টরস পয়েন্ট এবং মেসার্স জাহাঙ্গীর খানে নামে আরও দুটি প্রতিষ্ঠানেও রোগ নির্ণয় সামগ্রীতে অনিয়ম ধরা পড়ে। ওই দুটি প্রতিষ্ঠানকেও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

 

আরও পড়ুন: জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালে যন্ত্রের সংকট, ঝুঁকিতে রোগীরা

 

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর এর চাঁদপুরের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল ইমরান বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও প্রমাণের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানে ভয়ংকর রকমের প্রতারণার সত্যতা মিলেছে। যেখানে রোগীদের রোগ পরীক্ষার নামে প্রতারণা করে টাকা হাতিয়ে নেয়া হচ্ছিল। এ সময় তিন প্রতিষ্ঠান থেকে সংশ্লিষ্ট আইনের আওতায় নগদ মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
 

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন