সভায় নবগঠিত জোন কমিটির আহ্বায়ক মাওলানা মাহমুদুল হাসান আশরাফীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়তের মহাসচিব আল্লামা মুহিউদ্দীন রাব্বানী।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, 'আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশ আমাদের আকাবিরদের রেখে যাওয়া একটি আমানত এবং ঈমানী দায়িত্ব। এই সংগঠনের কর্মসূচি বাস্তবায়ন আমাদের প্রত্যেকের ঈমানী দায়িত্ব। ‘তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত’ মানে রাসূল সা. এর জাতিস্বত্বা তথা তাঁর উম্মতের স্বাতন্ত্র্য রক্ষার আন্দোলন। এই জাতিস্বত্বার অস্তিত্ব সংরক্ষণ ছাড়া রাসূল সা. এর রেখে যাওয়া দ্বীনের হেফাজত সম্ভব নয়।'
এ সময় তিনি আগামী ১০ সেপ্টেম্বর বৃহত্তর মিরপুর জোনের 'শানে রেসালাত ও কর্মী সম্মেলন' আয়োজনের ঘোষণাও দেন।
আরও পড়ুন: ‘ছিনতাই মুক্ত ভৈরব দে, নৈলে শাড়ি নে চুড়ি নে’
সভায় আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়তের সহকারী মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন নবগঠিত জোন কমিটির ঘোষণা প্রদান করেন। তিনি প্রথমে বৃহত্তর মিরপুর জোনের অন্তর্ভুক্ত সাতটি থানার আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবদের নাম ঘোষণা করেন। পরে জোন কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে মাওলানা মাহমুদুল হাসান আশরাফী এবং সদস্য সচিব হিসেবে মুফতি হিফজুর রহমান-এর নাম ঘোষণা করা হয়।
সভায় আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়তের সহকারী মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন নবগঠিত জোন কমিটির ঘোষণা প্রদান করেন। তিনি প্রথমে বৃহত্তর মিরপুর জোনের অন্তর্ভুক্ত সাতটি থানার আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবদের নাম ঘোষণা করেন। পরে জোন কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে মাওলানা মাহমুদুল হাসান আশরাফী এবং সদস্য সচিব হিসেবে মুফতি হিফজুর রহমান-এর নাম ঘোষণা করা হয়।
সভায় নবনির্বাচিত সদস্য সচিব মুফতি হিফজুর রহমানের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন: মাওলানা আব্দুল হামিদ গওহারী, মুফতি নজির আহমেদ, মুফতি দেলোয়ার হোসাইন, মাওলানা সানাউল্লাহ, মুফতি মোস্তফা আশরাফী, মাওলানা ইব্রাহিম খলিল কাওসারী, মাওলানা আহসান হাবিব, মাওলানা হাবিবুর রহমান, মাওলানা আব্দুর রকিব, মাওলানা আব্দুর রহমান, মাওলানা রফিকুল ইসলাম নূরানী, মাওলানা রেজাউল করিম এবং মাওলানা মঞ্জরুল ইসলামসহ তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশ, ঢাকা মহানগরের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।