জেনে নিন রাশমিকার খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়ামের কৌশল
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস থেকে জানা যায়, ‘তিনি ওয়ার্কআউট করেন প্রায় প্রতিদিন। যতই কাজ থাকুক তিনি যেভাবেই হোক, কিছু না কিছু স্ট্রেনিং করে থাকেন।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, কখনো কখনো “লেগ ডে” বা পায়ের ব্যায়াম খুব ইনটেন্সিভ হয়, ওজন এবং স্ট্রেংথ ট্রেনিং করেন।
তিনি কার্ডিও ও স্পট রানিং কিংবা দ্রুত গতির হাঁটা/দৌড়ের অনুশীলন করে ক্যালোরি খরচ ও স্ট্যামিনা বাড়ান।
আরও পড়ুন: নিউইয়র্কের রাস্তায় রণবীরের হৃদয় ভেঙেছিলেন হলিউডের অভিনেত্রী
ডায়েট ও খাদ্যাভ্যাস
তিনি সকালে ওঠেই প্রায় ১ লিটার পানি পান করেন।
ডায়েটিশিয়ানের নির্দেশে অ্যাপল সিডার ভিনেগার ব্যবহার করেন, যা হজম ও মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে।
ওয়ার্কআউটের পর ডিম খান। দুপুরের খাবার সাধারণত দক্ষিণ ভারতীয় স্টাইলের হয়, তবে বেশি করে চাল নয়; সবজি ও কারি-মিশ্রণ বেশি।
রাতের খাবার হালকা রাখেন, বিশেষ করে যদি বাইরের খাওয়া না হয়।
চকলেট কেক বা আইসক্রিমের মতো মিষ্টি কিছু পছন্দ করলেও “চিট-মিল” হিসেবে বিশেষভাবে পরিকল্পিত নয়—এটি স্বাভাবিকভাবে খুব বেশি নয়।
প্রচুর পরিমানে পানি পান করা ও হাইড্রেট থাকা তার দিনের শুরু ও সপ্তাহের নিয়মিত অংশ।
স্কিনকেয়ার বা সৌন্দর্য রুটিন খুব সিম্পল রাখেন: মুখ ধোয়া, ময়েশ্চারাইজ ও সানস্ক্রিন ব্যবহার।
আরও পড়ুন: পাঁচটি বড় পুরস্কার জেতার পর ‘পুষ্পা ৩’র সুখবর দিলেন পরিচালক
তিনি অনুসরণ করেন-
১. নিয়ম মানা – নিয়ম বজায় রাখা, ওয়ার্কআউট ও সঠিক খাদ্যাভ্যাস।
২. সাধারণ ও স্বাস্থ্যকর খাবার – বেশি প্রসেসড বা ভারি খাবার নয়, সবজি, ডিম, হাই-প্রোটিন, হালকা খাবার।
৩. মনস্তাত্ত্বিক প্রতিশ্রুতি – ফিটনেসকে শুধু কাজ নয় বরং জীবনের অংশ হিসেবে দেখা; “কোনো অবস্থায়ই ছাড়া যাবে না” এই মনোভাব।
৪. হাইড্রেশন ও রেস্ট – প্রচুর পানি, পর্যাপ্ত আরাম ও ঘুমের দিকে নজর রাখা।