বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) এ ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার ৬ নম্বর হুড়কা ইউনিয়নের ছাড়াখালী গ্রামের মোহাম্মদ আলী শেখ ভোটার তালিকা স্থানান্তরের কাজে ইউপি কার্যালয়ে যান। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় তাকে পরে নিয়ে আসতে বলা হয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি চলে যান। পরদিন বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তিনি আবারও ইউপি কার্যালয়ে প্রবেশ করে আইসিটি কক্ষে ভাঙচুর চালান। এসময় অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে টেবিলে থাকা কম্পিউটার ও সরঞ্জাম ভাঙচুর করেন। উদ্যোক্তা তীলক মণ্ডল ও রুনু বিশ্বাসকে হুমকি দেন। স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে তিনি আরও উত্তেজিত হয়ে ওঠেন।
আরও পড়ুন: চবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় আরও একজন গ্রেফতার
ঘটনার পর উদ্যোক্তারা আতঙ্কিত হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তামান্না ফেরদৌসকে বিষয়টি জানান। পরে হুড়কা ইউপির প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোজাহিদুর রহমান রামপাল থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
তিনি বলেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদে প্রতিদিন শত শত মানুষ সেবা নিতে আসেন। কর্মচারীদের ওপর হামলা ও ভাঙচুর কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা দ্রুত দোষীর শাস্তি চাই।’
আরও পড়ুন: কিশোরগঞ্জে কলেজ শিক্ষকের ওপর হামলা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতিকুর রহমান বলেন, ‘অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
]]>