সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাঙ্গামাটি জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. আহসান তারেক এ আদেশ দেন।
মামলার আসামিরা হলেন- রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য সুবির কুমার চাকমা, সাবেক দুই নির্বাহী প্রকৌশলী কাজী আবদুস সামাদ ও বিরল বড়ুয়া, সহকারী প্রকৌশলী জ্যোতির্ময় চাকমা, উপ-সহকারী প্রকৌশলী রিগ্যান চাকমা। এছাড়াও ভূষণছড়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. মামুনুর রশীদ, ঠিকাদার চিং হেন রাখাইন, মিলন তালুকদার ও অমলেন্দু চাকমা।
মামলার এজাহার সূত্র জানা গেছে, ২০১৬-১৭ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে জেলার বরকল উপজেলায় জেলা পরিষদ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বরাদ্দ দেয়া হয়। অভিযোগ, প্রকল্পের বরাদ্দ অনুযায়ী উন্নয়ন কাজ না করে টাকা অর্থ আত্মসাতে অভিযোগে ২০২৩ সালে পৃথক চারটি মামলা করে দুদক। তদন্ত শেষে মামলা দায়েরের দুই বছর পর আসামিদের বিরুদ্ধে এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হলো।
আরও পড়ুন: সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আইনজীবী অ্যাডভোকেট জুয়েল দেওয়ান জানান, রাঙ্গামাটির বরকলে বিভিন্ন প্রকল্পের নামে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ চারটি মামলায় চার্জশিট বিজ্ঞ আদালতে দাখিল করা হয়। আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ আমলে নিয়ে এবং চার মামলার প্রত্যেকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।