বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
খবরে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্সিয়াল চিফ অব স্টাফ অ্যান্ড্রি ইয়ারমাক এরমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছেন। ব্রাসেলসে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রি সিবিহা সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন:যুদ্ধে হারার শঙ্কায় জেলেনস্কি, আরও অস্ত্র দিচ্ছে পশ্চিমারা
ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের অফিসের শীর্ষ কর্মকর্তার যোগাযোগ স্থাপন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সিবিহার উদ্ধৃতি দিয়ে ইন্টারফ্যাক্স এ কথা জানায়।
ট্রাম্প এখন পর্যন্ত ইউক্রেনে রাশিয়ার ৩৩ মাসের আগ্রাসন বন্ধ করার কোনো পরিকল্পনা সম্পর্কে বিশদ বিবরণ দেননি।
তবে তার কাছের লোকেরা (উপদেষ্টারা) যে তিনটি পরিকল্পনা পেশ করেছেন তার মধ্যে কিয়েভের দীর্ঘ-আকাঙ্ক্ষিত ন্যাটো সদস্যপদ পাওয়ার বিষয়টি নেই। এমন সম্ভাবনা বিবেচনার বাইরে রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।
এছাড়া ট্রাম্পের উপদেষ্টারা এমন প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন; যাতে ইউক্রেনের ছয়ভাগের একভাগ ভূখন্ড দখলদার মস্কোকে দেয়ার কথা বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন:রেকর্ড সামরিক বাজেট বরাদ্দ পুতিনের
এর আগে ট্রাম্প আগামী ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের ঘোষণা দেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত তার কোনো আভাস পাওয়া যায়নি।
]]>