সম্প্রতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর উচ্চ হারে শুল্কারোপের পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এদিকে, গুণগতমান ছাড়াও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উচ্চ হারে শুল্কনীতি আরাপ করায় মার্কিন পণ্যের প্রতি অনীহা দেখা দিয়েছে নাগরিকদের মধ্যে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা গরুর মাংসের মান নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। অভিযোগ উঠেছে এক মাসের বেশি পুরোনো মাংস পাঠানো হচ্ছে দেশটিতে। এতে খাবারের গুণগত মান ও স্বাদে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। যার কারণে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা গরুর মাংস কেনা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন স্থানীয় কোরীয়রা।
আরও পড়ুন:বিশ্ব মানচিত্রে মালয়েশিয়ার প্রযুক্তি, নেপথ্যে বাংলাদেশি নাসিম মিয়া
মার্কিন গরুর মাংস নিয়ে কোরীয়দের মধ্যে গুণগতমান ছাড়াও, সামাজিক, রাজনৈতিক নানা ইস্যুতে উদ্বেগ তৈরি করেছে। ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ম্যাড কাউ রোগ বা বিএসই রোগ ধরা পড়ার পর আমদানি বন্ধ করে দেয় দক্ষিণ কোরিয়া। যদিও পরে সীমিত আকারে আমদানি শুরু হয়। এই রোগ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী আতঙ্কের রেশ এখনো কাটেনি।
কোরীয় ভাষায় গরুর মাংসকে বলা হয় সো-খোগি। এটি কোরীয়দের পছন্দের তালিকার মধ্যে রয়েছে যদিও গরুর মাংসের দাম অনেক বেশি। কোরীয়রা সাধারণত খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়ে অনেক সচেতন।
আরও পড়ুন:ক্যাঙ্গারুর সাথে গাড়ির ধাক্কা, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর অকাল মৃত্যু
]]>