বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় চুনারুঘাট বাল্লা সীমান্ত এলাকায় মরদেহটি হস্তান্তর করা হয়।
ভারত ও বাংলাদেশ দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের উপস্থিতিতে ভারতীয় পুলিশ বাংলাদেশ পুলিশের কাছে মরদেহটি হস্তান্তর করে। ভারতের দাবি, জহুর আলী হৃদরোগে আক্তান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন।
পতাকা বৈঠকে ভারতের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন বিএসএফের কোম্পানি কমান্ডার কুন্দন কুমার, খোয়াই থানার অফিসার ইনচার্জ সুবির মালাকার, ভারত পুলিশের সাব ডিভিশনাল অফিসার রঙ্গ দুলাল দেব বর্মা। বাংলাদেশের পক্ষে ছিলেন বাল্লা বিজিবির ক্যাম্প কমান্ডার নাজমুল ইসলাম, চুনারুঘাট থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত শফিকুর রহমান গাজিপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী প্রমুখ।
এর আগে মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) হবিগঞ্জের বাল্লা সীমান্ত এলাকার কাটাতারের বেড়া সংলগ্ন ভারতের গৌড়নগর এলাকা থেকে জহুর আলীর মরদেহ নিয়ে যায় খোয়াই পুলিশ। পরে তার পরিবার ও স্থানীয়রা অভিযোগ করেন তাকে পরিকল্পিভাবে হত্যা করা হয়েছে। ওই বাংলাদেশি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার পশ্চিম ডুলনা গ্রামের মুনছব উল্যার ছেলে।
চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুর আলম বলেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভারতীয় কর্তৃপক্ষ মরদেহ হস্তান্তর করে। পরে পুলিশ জহুর আলীর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।
]]>