মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে এমন তথ্য জানান তিনি।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমার থাইল্যান্ড সফরে মিয়ানমার নিয়ে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা হবে, আমাদের মূল এজেন্ডা হবে রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও অধিকারের সঙ্গে ফেরত নেয়ার বিষয়টি। এ লক্ষ্যেই আমরা কাজ করবো।
তিনি আরও বলেন, যুদ্ধাবস্থায় অনেক কিছুই করতে হয়। মিয়ানমারে এখন একটা যুদ্ধাবস্থা চলতে থাকলে সাবধানে অনেক কিছু করতে হয়। তবে এটা তো স্থায়ী হতে পারে না। একটা সময় আমরা স্বাভাবিক রুটে ফিরে আসবো কোনো ঝুঁকি না নিয়ে।
আরও পড়ুন: আরাকান আর্মি নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ
এদিকে মিয়ানমারের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য ছয় দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের নিয়ে আগামী বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) বৈঠকের আয়োজন করেছে থাইল্যান্ড। বৈঠকে মিয়ানমারের উদ্ভূত পরিস্থিতি পর্যালোচনা এবং সীমান্তবর্তী দেশগুলোর করণীয় নিয়ে জরুরি আলোচনা হবে। ব্যাংককে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ভারত, চীন, লাওস ও কম্বোডিয়াকে রাখা হয়েছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ওই বৈঠকে যোগ দেবেন।