একজন জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় চিন রাজ্যের কৌশলগত এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী দুটি চিন গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। শরণার্থীরা ২ জুলাই থেকে মিজোরামে প্রবেশ করছে।
ওই দুই গ্রুপ হলো চিন ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স (সিএনডিএফ) এবং চিনল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্স-হুয়ালঙ্গোরাম (সিডিএফ-এইচ)।
আরও পড়ুন:মিয়ানমারে যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়াল জান্তা সরকার
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে প্রায় ৪,০০০ শরণার্থী সীমান্ত অতিক্রম করেছে।
মিয়ানমারে ২০২১ সালে বেসামরিক সরকার উৎখাত করে জান্তাবাহিনী ক্ষমতা দখলের পর দেশটির হাজার হাজার নাগরিককে আশ্রয় দিয়েছে মিজোরাম। রাজনৈতিক সীমানার কারণে বিচ্ছিন্ন হলেও চিন ও মিজোরামের মানুষের মধ্যে সাংস্কৃতিক এবং নৃতাত্ত্বিক সাদৃশ্য রয়েছে।
এদিকে, মিজোরামের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে সাপডাঙ্গা এই শরণার্থী আগমনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, তবে শরণার্থীর সংখ্যা ৩,০০০ বলে জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে মিয়ানমারের জান্তার একজন মুখপাত্রকে মন্তব্য করার জন্য অনুরোধ করা হলে তিনি সাড়া দেননি।
আরও পড়ুন:মিয়ানমার / বিদ্রোহীদের হামলার মুখে থাইল্যান্ডে পালাল ৬২ জান্তা সেনা
]]>