মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে টসে হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা একেবারেই ভালো হয়নি নিউজিল্যান্ডের। স্কোরবোর্ডে ৬ রান যোগ করতেই টপ-অর্ডারের ৩ ব্যাটারকে হারিয়ে চাপে পড়ে স্বাগতিকরা। তবে এক প্রান্ত আগলে রেখে রানের চাকা সচল রাখেন টিম রবিনসন। তার সেঞ্চুরিতে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮১ রানের সংগ্রহ পায় কিউইরা।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরু পায় অস্ট্রেলিয়া। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৬৭ রান যোগ করেন মিচেল মার্শ ও ট্রাভিস হেড। ম্যাট হেনরির বলে চ্যাপম্যানের হাতে ক্যাচ দিয়ে হেড আউট হলে ভাঙে তাদের জুটি।
আরও পড়ুন: বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির পরিচালক হচ্ছেন আসিফ
ম্যাথিউ শর্ট উইকেটে থিতু হয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি। ১৮ বলে ২৯ রান করে জেমিসনের বলে এলবিডব্লিউ-এর ফাঁদে পড়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। অ্যালেক্স ক্যারি ফেরেন ৭ বলে ৭ রান করে।
এক প্রান্ত আগলে রেখে কিউই বোলারদের একাই শাসন করতে থাকেন অধিনায়ক মিচেল মার্শ। জয়ের ভিত গড়ে দিয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ম্যাট হেনরির বলে রবিনসনের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরার আগে মার্শের ব্যাট থেকে আসে ৪৩ বলে ৮৫ রান।
আরও পড়ুন: সরকারের একটি গোষ্ঠী বিসিবির নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করছে: ইসরাফিল খসরু
এরপর জয়ের আনুষ্ঠানিকতা সারেন টিম ডেভিড ও মার্কাস স্টয়েনিস। ২১ বল বাকি থাকতেই ৬ উইকেটের জয় পায় অস্ট্রেলিয়া। ডেভিড অপরাজিত থাকেন ১২ বলে ২১ রানে। স্টয়েনিস অপরাজিত থাকেন ১ বলে ৪ রান নিয়ে। কিউইদের হয়ে ম্যাট হেনরি নেন ২ উইকেট। জেমিসন ও জাকারি ফোলকস নেন ১টি করে উইকেট।
এর আগে ব্যাট করতে নেমে দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে নিউজিল্যান্ড। টিম রবিনসন, ড্যারিল মিচেল ও বেভন জ্যাকবস ছাড়া আর কোনো উইকেটে দাঁড়াতেই পারেননি। বাকি ব্যাটারদের কেউই ছুঁতে পারেননি দুই অঙ্কের ঘর। মিচেল করেন ২৩ বলে ৩৪ রান, আর জ্যাকবসের ব্যাট থেকে আসে ২১ বলে ২০ রান। আর তাতেই ১৮১ রানের সংগ্রহ পায় নিউজিল্যান্ড।
]]>