মাতৃমৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ এক্লাম্পসিয়া

২ সপ্তাহ আগে
মাতৃমৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ এক্লাম্পসিয়া। তাই এ বিষয়ে সচেতনতা প্রয়োজন। এ রোগ প্রতিরোধে সব হাসপাতালে প্রয়োজনীয় ওষুধ রাখার আহ্বান জানিয়েছেন চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা।

বর্ণাঢ্য আয়োজনে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিশ্ব প্রি-এক্লাম্পসিয়া দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তারা।

 

দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ‘প্রি-এক্লাম্পসিয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন, জানুন’।

 

আলোচনা সভায় হাসপাতালের অব্‌স ও গাইনি বিভাগের ফিটোমেটারনাল মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. ফারজানা সোহাইলের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন অধ্যক্ষ অধ্যাপক সাকি মোহাম্মদ জাকিউল আলম।

 

এ সময় তিনি বলেন, সঠিক গর্ভপূর্ব ও গর্ভকালীন চেকআপের মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভবতী মা চিহ্নিত করে এক্লাম্পসিয়া প্রতিকার ও প্রতিরোধ করা যায়।

 

আরও পড়ুন: অন্তঃসত্ত্বাদের নিয়ে ভয়াবহ বার্তা দিলো ডব্লিউএইচও

 

অবস্টেট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনোকোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশের (ওজিএসবি) সভাপতি ফারহানা দেওয়ান প্রি-এক্লাম্পসিয়া নিয়ে সচেতনতামূলক প্রোগ্রামের মাধ্যমে মাতৃমৃত্যু কমানোর ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বলেন, গর্ভকালে অন্তত ৪ বার চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে মায়েদের। যাতে ঝুঁকি নির্ণয় করা যায়।

 

মাতৃমৃত্যুর দ্বিতীয় কারণ এক্লাম্পসিয়া বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আলোচনা সভা ও শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। 

 

সভায় জেস্টোসিস সোসাইটির (যারা গর্ভকালে হাইপারটেনশন নিয়ে কাজ করেন) সভাপতি অধ্যাপক ফেরদৌসী বেগম খিঁচুনি প্রতিরোধে সবচেয়ে কার্যকরী ওষুধ ম্যাগসালফ সব হাসপাতালে রাখার আহ্বান জানান।

 

দিবসটি উপলক্ষে শোভাযাত্রারও আয়োজন করা হয়।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন