সোমবার (১৪ জুলাই) দুপুরে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার মো. রেজাউল করিম।
পুলিশ সুপার বলেন, ‘দফায় দফায় ককটেল বিস্ফোরণ, হামলা ও ঘরবাড়ি লুটপাট মারধরের ঘটনা রাজনৈতিক নয়। অপরাধীরা যেই রাজনৈতিক দলেরই হোক না কেন, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। মাটিকাটাকে কেন্দ্র করে এসব ঘটনায় চারটি মামলা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: কোনো নেতার কথায় নির্দোষ কাউকে গ্রেফতার করা হবে না: পুলিশ সুপার
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার বলেন, ‘বালু-মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের মধ্যে দেখা দেয় দ্বন্দ্বের। এরই জের ধরে দফায় দফায় সংঘর্ষ শুরু হয়। এরপর গত ১১ জুলাই ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। একটি পক্ষ জিয়া মেম্বার ও আরেকটি পক্ষের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ফারুক। দুটি পক্ষেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাকর্মীরা রয়েছেন। তবে এসব ককটেল বিস্ফোরণ ও পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনায় চারটি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় আসামিদের গ্রেফতার করতে পুলিশ কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
পুলিশ সুপার রেজাউল করিম বলেন, ‘এসব ঘটনায় কোনো রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা না থাকলেও একটি কুচক্রী মহল রাজনৈতিক ট্যাগ দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে; যা অত্যন্ত দুঃখজনক। দুপক্ষের মধ্যে একাধিকবার হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ ও পাল্টা মামলা হয়।’