মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সকালে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
নিহত বাকি দুইজনের মধ্যে একজন পাইলট, অপরজন শিক্ষিকা বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রীয় শোক আজ
এ ছাড়াও বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতদের মধ্যে মোট ২০ জনের মরদেহ অভিভাবকদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এখনও ৬ জনের মরদেহ শনাক্ত করা যায়নি। উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে একজনের দেহাবশেষ রয়েছে। শনাক্ত করার জন্য ডিএনএ স্যাম্পল নেয়া হতে পারে।
চিকিৎসার সব রকমের প্রস্তুতি আমাদের আছে জানিয়ে অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান বলেন, দুর্ঘটনায় আহত হয়ে এখন পর্যন্ত ৭৮ জন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছে। তাদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
আরও পড়ুন: বিমান দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন
বার্ন ইউনিটে দুইজন ভেন্টিলেশনে আছে বলেও জানান তিনি।