সোমবার (২৮ জুলাই) ভোরে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয় মরদেহ।
রোববার (২৭ জুলাই) রাত পৌনে ২টায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
১৪ বছর বয়সী আয়ান শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলো। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ইংরেজি ভার্সনের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল সে।
আরও পড়ুন: বিমান বিধ্বস্ত: যে কারণে কমেছে মৃতের সংখ্যা
এ নিয়ে মাইলস্টোন ট্র্যাজেডিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে মারা গেল ১৮ জন। বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছে ৩৩ জন। এদের মধ্যে ২৭ জনই শিশু।
বর্তমানে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন তিন জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক এবং নয় জনের অবস্থা গুরুতর বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
এ দিকে মোট মৃতের সংখ্যা নিয়ে আবারও সংশোধনী দিলো স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সবশেষ সংশোধনীতে মাইলস্টোন বিমান দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা ৩৩ জনে নামিয়ে আনে। আর সাহিল ফারাবি আয়ানের মৃত্যুর পর মোট সংখ্যা দাঁড়াল ৩৪ জনে।
]]>