শনিবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইসরাত জেনিফার জেরিন তাদের রিমান্ডে পাঠানোর আদেশ দেন।
এদিন আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির ধানমন্ডি জোনাল টিমের এসআই মো. এনামুল হাসান। শুনানিকালে আসামিদের এজলাসে তোলা হয়। তাদের পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না। জরেজ ও শামীমার কিছু বলার আছে কি না, জানতে চান বিচারক। জবাবে আসামিরা জানান, তাদের কিছু বলার নেই। পরে আদালত তাদের প্রত্যেকের ৫ দিন করে রিমান্ডের আদেশ দেয়।
আরও পড়ুন: মরদেহ ২৬ টুকরো: নিজ বাড়িতে আশরাফুলের দাফন
গত মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) প্রবাসী বন্ধু জরেজকে সঙ্গে নিয়ে ঢাকায় আসেন আশরাফুল। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকার হাইকোর্ট মাজারের পাশে দুটি নীল ড্রামের ভিতর থেকে তার ২৬ টুকরা মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রযুক্তির সহযোগিতায় মিলে পরিচয়।
এ ঘটনায় শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) নিহতের বড় বোন বাদী হয়ে বন্ধু জরেজসহ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের নামে মামলা করেন। বিকেলে কুমিল্লার দাউদকান্দি এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় প্রধান আসামি জরেজ ও তার প্রেমিকা শামীমাকে। এ সময় গুরুত্বপূর্ণ আলামত জব্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: বিচারকের ছেলেকে হত্যা মামলার আসামি লিমন ৫ দিনের রিমান্ডে
ডিবি জানায়, আশরাফুল হকের মরদেহ গুম করতে ২৪ ঘণ্টার পরিকল্পনায় বাথরুমে টুকরা টুকরা করে ফেলে দিয়ে আসা হয় হাইকোর্ট মাজারের পাশে। পরকীয়ার কারণে এ হত্যাকাণ্ড বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
]]>
১ দিন আগে
১








Bengali (BD) ·
English (US) ·