ক্যাটাগরি-১ অর্থাৎ জেলা ও বিভাগ ক্যাটাগরিতে মনোনয়ন বিক্রি হয়েছিল ২৫টি। তবে জমা পড়েছে কেবল ১৮টি। অর্থাৎ ৭ জন মনোনয়ন জমা দেননি। মনোনয়ন যাচাই-বাছাইয়ে কোনো ঝামেলা না হলে এই ক্যাটাগরির কয়েকজন ইতোমধ্যে জিতে গেছেন।
জেলা ও বিভাগ থেকে ১০ জন পরিচালক নির্বাচিত হন নিজ নিজ বিভাগের কাউন্সিলরদের ভোটে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা বিভাগ থেকে দুজন করে এবং বরিশাল, সিলেট, রাজশাহী ও রংপুর থেকে একজন করে পরিচালক হবেন। খুলনা থেকে মনোনয়ন জমাই পড়েছে দুটি। এই দুজন হলেন আব্দুর রাজ্জাক এবং জুলফিকার আলি খান। নির্বাচনের আগ পর্যন্ত কোনো জটিলতা তৈরি না হলে এই দুজন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে যাবেন। সিলেট বিভাগ থেকে জমা পড়েছে ১টি, ফলে রাহাত শামস হতে যাচ্ছেন সিলেটের নতুন পরিচালক।
আরও পড়ুন: ৩৩ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে অল্পেই গুটিয়ে গেল পাকিস্তান
বরিশাল বিভাগ থেকে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন কেবল সাখাওয়াত হোসেন একাই। মনোনয়ন বৈধ হলে তিনিও জিতে যাচ্ছেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।
এছাড়া রাজশাহী বিভাগ থেকে ৪টি, রংপুর বিভাগ থেকে ৩টি, চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে ৪টি, এবং ঢাকা বিভাগ থেকে ৩টি করে মনোনয়ন জমা পড়েছে।
ক্যাটাগরি ২ থেকে (ঢাকার ক্লাব) ৩০টি মনোনয়ন জমা পড়েছে। ক্যাটাগরি ৩ থেকে জমা পড়েছে ৩টি মনোনয়ন। এর আগে গতকাল ক্যাটাগরি ১ (জেলা-বিভাগ) থেকে মনোনয়ন নিয়েছিলেন ২৫ জন। এর মধ্যে ঢাকা-৩ জন, চট্টগ্রাম ৫ জন, খুলনা ৩ জন, রাজশাহী ৪ জন, সিলেট ৩ জন, রংপুর ৬ জন, বরিশাল ১ জন করে মনোনয়ন নেন। ক্যাটাগরি ২ (ঢাকার ক্লাব) থেকে মনোনয়ন নিয়েছিলেন ৩২ জন। এছাড়া ক্যাটাগরি ৩ থেকে মনোনয়ন নিয়েছিলেন ৩ জন।
আরও পড়ুন: এবার আর্শদীপের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পাকিস্তানের
আগামীকাল (২৯ সেপ্টেম্বর) মনোনয়ন যাচাই-বাছাই করে প্রার্থীদের একটি তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন। ৩০ সেপ্টেম্বর আপিল গ্রহণ ও শুনানি হবে। ১ অক্টোবর মনোনয়ন প্রত্যাহার করা যাবে। এরপর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন।
]]>