ডিমান্ডিং জাস্টিস নোটিশে উল্লেখ করা হয়, বৃহত্তর নোয়াখালীর প্রায় ৮০ লাখ মানুষের কোনো বক্তব্য না শুনে, বৃহত্তর নোয়াখালী অঞ্চলে কোনো গণশুনানি না করে এবং কোনো আলোচনা বা মতবিনিময় সভা না করেই এমন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়া ন্যাচারাল জাস্টিসের পরিপন্থী এবং এর ফলে সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রের জনগণকে যে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে তার প্রতি সন্মান প্রদর্শন করা হয়নি।
নোয়াখালী নতুন বিভাগ হবে, নাকি বিদ্যমান বিভাগের মধ্যেই থাকবে কিংবা নতুন কোনো বিভাগের সঙ্গে যাবে কিনা সাংবিধানিক অধিকার বলে তা নির্ধারণের একক এখতিয়ার নোয়াখালীর ভাষাভাষী মানুষেরই।
এমনকি বিভাগের জন্য জুলাই বিপ্লব হয়নি এবং জুলাই সনদে একপাক্ষিকভাবে বিভাগের বিষয়টি বৈষম্যমূলক আচরণেরই বহিঃপ্রকাশ।
আরও পড়ুন: কুমিল্লা ও ফরিদপুরকে বিভাগ করার পক্ষে এনসিপি
তিনি প্রাক নিকার সচিব কমিটিকে ৭ দিনের মধ্যে উক্ত বিষয়টি প্রত্যাহার এবং আইনজীবী, স্থানীয় নেতৃবৃন্দ এবং স্থানীয় প্রশাসনের সমন্বয়ে দক্ষ প্যানেল প্রস্তুত পূর্বক গণশুনানি করে নোয়াখালী অঞ্চলে নতুন বিভাগ গঠন বিষয়ে সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়ার পরামর্শ দেন।