৩ সপ্তাহ আগে
৫
ভিডিওটি প্রকাশ হওয়ার পর আনুষ্ঠানিক এক বিবৃতি দিয়েছে ভ্যালেন্সিয়া। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রযোজনা সংস্থার কাছে সংশোধনের জন্য একটি লিখিত দাবি করা হয়েছে। মেস্তায়ার পক্ষ থেকে তাদের দাবি, ভিডিওতে যা দেখানো হয়েছে, বাস্তবতার সাথে তা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘ভ্যালেন্সিয়া অবিলম্বে এটি সংশোধনের দাবি জানিয়েছে। মেস্তায়ায় কী ঘটেছিল, ডকুমেন্টারিতে তা সঠিকভাবে দেখানো হয়নি। ক্লাবের জন্য, এটি তাদের ভক্তদের প্রতি অবিচার।’
আরও পড়ুন: ক্লাব বিশ্বকাপ খেলতে ব্রাজিলের ক্লাবে যোগ দেবেন রোনালদো!
ক্লাবটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ডকুমেন্টারিতে মেস্তায়ার ঘটনাটি যদি সংশোধন না করা হয়, তাহলে তারা আইনি ব্যবস্থা নেবে। এবং কি মেস্তায়ায় কী ঘটেছিল, ভিডিওটিতে সে ব্যাপারে খোলামেলা কথাও বলেছেন ভিনিসিউস।
তবে ভ্যালেন্সিয়ার অভিযোগ সরাসরি কোনো খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে নয়, তাদের অভিযোগ প্রযোজনা সংস্থার বিরুদ্ধে। তবে ডকুমেন্টারিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করায় ভিনিসিউসের নাম বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে।
ভিডিও ক্লিপের ফাঁকে ফাঁকে সবার কথা শুনে নতুন কিছু জানার সুযোগ খুব কম। মেস্তায়ায় ‘বানর, বানর’ বলে গ্যালারির চিৎকার, ব্রিজের মাঝে ভিনির জার্সি পরানো একটি কুশপুত্তলিকার ফাঁসির ছবি ছাড়া বাকি সব শুনে ও দেখে প্রশ্ন জাগতেই পারে।
আরও পড়ুন: আনচেলত্তির প্রথম ব্রাজিল দল হবে চমকে ঠাঁসা
ডকুমেন্টারির শুরুতে ভিনিসিউস বলেছেন, রিয়ালকে নিজের ঘরের আপন মনে হয় তার। একটু পর বলছেন, ফ্লামেঙ্গোয় খেলা তার শৈশবের স্বপ্ন এবং একই কথার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে জাতীয় দলে ডাক পাওয়ার পর। তবে ভিডিওটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কোনো ধারাবাহিকতা ছিলো না, হুট করেই অন্য প্রসঙ্গ চলে এসেছে।
প্রায় ১ ঘণ্টা ৫০ মিনিটের এই ভিডিওর অর্ধেক সময়জুড়েই ভিনিসিউসের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের বিষয়টি উঠে এসেছে।
গত ১৫ মে এই ডকুমেন্টারি মুক্তি পাওয়ার পর স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ভ্যালেন্সিয়া ভিনির বিরুদ্ধে মামলা করতে পারে। তবে লা লিগার এই ক্লাবটি মনে করে, এই ভিডিওতে তাদের সমর্থকদের বর্ণবাদী হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
]]>
Bengali (BD) · 
English (US) ·