ভর্তি উপ-কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ১০টি শর্ত মেনে এ সুবিধা পাবেন। শর্ত মতে, শুধু পাশ মার্ক (৪০) দিয়ে একটি বিভাগে সর্বোচ্চ দুজন পোষ্য কোটায় ভর্তির সুবিধা পাবেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: ফলাফল জালিয়াতি করে হলেন বেরোবির শিক্ষক, প্রমাণ মিলল শিক্ষা বোর্ডে
এদিকে পোষ্য কোটা পুনর্বহালের সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখান করে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু করেন তারা।
আরও পড়ুন: চাকসু নির্বাচন / স্বরাষ্ট্র ও শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে চবি উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যের মতবিনিময়
বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন। তারা বলেন, পোষ্য কোটা অবশ্যই বাতিল করতে হবে। কোনোভাবেই এই কোটা ফিরতে দেব না। এ সময় তারা ‘ভিক্ষা চাইলে ভিক্ষা নে, পোষ্য কোটার কবর দে’সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।