এই মাসে এ সংক্রান্ত বেশ কিছু নির্দেশিকা জারি করা হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোকে অবৈধ অভিবাসীদের শনাক্তকরণ এবং বহিষ্কারের জন্য তাদের বিধিবদ্ধ ক্ষমতা প্রয়োগ করতে বলেছে।
যারা অবৈধ বলে বিবেচিত হবেন তাদের নির্বাসনের অপেক্ষায় থাকার জন্য পর্যাপ্ত জেলা-স্তরের আটক কেন্দ্র স্থাপন করতেও বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন:মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসী তাড়াতে ২০২৫ সালকে এনফোর্সমেন্ট বর্ষ ঘোষণা
বাংলাদেশ ও মিয়ানমার থেকে আসা অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রের নতুন করে পদক্ষেপের অংশ হিসেবে এই নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এবং আসাম রাইফেলসের মহাপরিচালকদের (ডিজি) কাছেও এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। এই বাহিনী দুটি দেশের সাথে ভারতের সীমান্ত রক্ষা করে।
ফেব্রুয়ারিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, ‘অবৈধ বাংলাদেশি এবং রোহিঙ্গা অভিবাসীদের দেশে প্রবেশ, নথিপত্র সংগ্রহ এবং তাদের থাকার ব্যবস্থা করতে সহায়তা করে এমন যেকোনো নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া উচিত।’
শাহ বলেন, ‘অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়টি জাতীয় নিরাপত্তার সাথেও সম্পর্কিত এবং এটি কঠোরভাবে মোকাবেলা করা উচিত।’
শাহের বক্তব্যের পর, আধাসামরিক বাহিনীর একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, কেন্দ্র নির্বাসন প্রক্রিয়া পর্যালোচনা করেছে এবং মে মাসের প্রথম সপ্তাহে এটিকে সহজতর ও ত্বরান্বিত করার জন্য ‘সংশোধিত নির্দেশনা’ জারি করেছে।
আরও পড়ুন:মালয়েশিয়ায় শপিংমলে অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশিসহ আটক ১৪৩
সূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
]]>