বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল সোয়া ৫টায় পুনরায় ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশের মধ্য দিয়ে বন্দরের আমদানি-রফতানি বাণিজ্য স্বাভাবিক হয়।
এর আগে বিকেল সাড়ে ৪টায় ভারতের জাতীয় কংগ্রেস দিনাজপুর জেলা শাখা ও শ্রমিক সংগঠন (ইনটাক) যৌথভাবে ভারত অভ্যন্তরে সড়ক বেরিকেড দিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।
এতে করে বন্দর দিয়ে দুই দেশের মাঝে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যায়। এসময় তারা বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন, ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তির দাবি জানান।
আরও পড়ুন: হিলি সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
তাদের এসব দাবি পূরণ না হলে বন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি বন্ধের হুমকি দেন।
পরে সড়ক থেকে বেরিকেড সরিয়ে নেয় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। পুনরায় বন্দর দিয়ে শুরু হয় আমদানি-রফতানি বাণিজ্য।
আরও পড়ুন: হিলি স্থলবন্দরে দিন দিন কমছে আমদানি-রফতানি
বিষয়টি নিশ্চিত করে হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রফতানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক বলেন, বিভিন্ন দাবিতে ভারতের অভ্যন্তরে কংগ্রেস মিছিল-মিটিং করে। যার কারণে বন্দর দিয়ে পৌনে এক ঘণ্টা আমদানি-রফতানি বন্ধ ছিল। তাদের সমাবেশ শেষ হলে আবারও বন্দর দিয়ে বাণিজ্য স্বাভাবিক হয়।
]]>