গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রোববার (২ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) আনলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত শিপন উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের নুরজাহানপুর গ্রামের মনেক মিয়ার ছেলে।
স্বজনরা জানান, শিপন বালুর ব্যবসা করতেন। এ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শনিবার রাতে শিপন বড়িকান্দি গনিশাহ মাজারের পাশে একটি হোটেলে খাওয়া-দাওয়া করতে গেলে তাকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। এ সময় রেস্টুরেন্ট কর্মচারীসহ আরও দুজন আহত হন। খবর পেয়ে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে আনলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আহত বাকি দুজনকে বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শিপনকে গুলি করার খবর গ্রামে ছড়িয়ে পড়লে তার বাবা মনেকের নেতৃত্বে বিক্ষুব্ধ লোকজন সশস্ত্র অবস্থায় গণিশাহ মাজারের কাছে তালতলা গ্রামে গিয়ে স্থানীয় এমরান হোসেন মাস্টারের অফিসে হামলা চালায়। এতে এমরান মাস্টারও (৩৮) গুলিবিদ্ধ হন।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু’পক্ষের গোলাগুলি, হোটেল কর্মচারীসহ আহত ৪
শনিবার রাতে নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহিনুর ইসলামজানান, খবর পেয়ে রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। দীর্ঘদিন ধরে শিপন ও রিফাত বাহিনীর মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলছিল। ডাকাতির টাকা পয়সা ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে হামলা হয় বলে ধারণা পুলিশের। তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।
]]>
২ সপ্তাহ আগে
৮







Bengali (BD) ·
English (US) ·