এডনালদো রদ্রিগেজকে অপসারণে ভূমিকা রেখেছেন ফার্নান্দো সারনি। সারনিকে আদালত যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন করতে বলেছে। সারনি এর আগে সিবিএফের সহসভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।
২০২২ সালে এডনালদোর বিরুদ্ধে নির্বাচনের অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। তবে বিচারপতি গিলমার মেন্ডেজ সেগুলো খারিজ করে দেন। তখন তিনি অভিযোগকারী ফার্নান্দো সারনি ও সংসদ সদস্য ড্যানিয়েলা কার্নেইরোর বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, সঙ্গে আরও কিছু আইনি কারণে আবেদন গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানান।
আরও পড়ুন: সহকারী হিসেবে কাকাকে চান আনচেলত্তি
তবে এবার দ্বিতীয়বারের মতো রিও ডি জেনেইরোর আদালত রদ্রিগেজকে সরিয়ে দিল। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে একবার তাকে সরানো হয়েছিল, কিন্তু গিলমার মেন্ডেজের রায়ে এক মাস পর তিনি ফের দায়িত্বে ফিরেছিলেন।
আদালতের বিচারক গ্যাব্রিয়েল তার রায়ে বলেন, যেই চুক্তির মাধ্যমে রদ্রিগেজ আবার দায়িত্বে ফিরেছিলেন, সেটি বৈধ নয়, কারণ তাতে স্বাক্ষরের ত্রুটি রয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা ব্রাজিল ফুটবলের ওপর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পারে বলেও আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
এই রায় এমন সময় এসেছে যখন ব্রাজিল জাতীয় দলের কোচ হিসেবে কার্লো আনচেলত্তির নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তবে ফুটবল প্রশাসনে এই নাটকীয় পালাবদলে অনিশ্চয়তায় পড়েছে দেশটির ফুটবল ভবিষ্যৎ।