এক মাসেরও কম সময় আছে ঈদুল আজহার। দুই সপ্তাহ পর শুরু হবে কোরবানির পশুর হাট। বর্তমানে পশুগুলো হৃষ্টপুষ্ট করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন খামারিরা। তবে যশোরে দিন দিন কমছে গবাদি পশুর খামারের সংখ্যা।
খামারিরা বলছেন, লালন-পালনে খরচ বেড়েছে অনেক। বর্তমানে বাজার মূল্যে পশু বিক্রি করলে তেমন লাভ হচ্ছে না। এ কারণে অনেকে খামার করা ছেড়ে দিয়েছেন। এমনকি, আগামী ঈদুল আজহায় পশুর ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে খামারিরা আশঙ্কায় রয়েছেন।
আরও পড়ুন: রাজধানীর যেসব স্থানে বসবে কোরবানির পশুর হাট
প্রাণিসম্পদ বিভাগ বলছে, কোরবানির পশুর হাটের জন্য গত বছরের তুলনায় চলতি বছর প্রায় ১৩ হাজার পশু কম প্রস্তুত করা হচ্ছে। তবে বর্তমানে যে পরিমাণ লালন পালন হচ্ছে তাতে স্থানীয় চাহিদা মিটবে।
যশোর জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা রাশেদুল হক বলেন, পশু নিয়ে কোনো সংকট হবে না। জেলার চাহিদা মিটিয়েও পশু উদ্ধৃত্ত থাকবে।
প্রাণিসম্পদ বিভাগের তথ্যমতে, কোরবানির জন্য যশোরে প্রায় ৯৬ হাজার পশুর চাহিদা রয়েছে। তার বিপরীতে প্রস্তুত করা হচ্ছে এক লাখ ১৪ হাজার ৫৭৪টি পশু। গত বছর এ সংখ্যা ছিল এক লাখ ২৬ হাজার ৮৫১টি।
]]>