বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্ট থেকে স্লোগান দিতে দিতে মশাল মিছিল নিয়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে যায় তারা। এরপর সেখানে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে।
এ সময় তারা ‘শিক্ষা-প্রহসন, একসাথে চলে না’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দিব না’, ‘আমার ভাই কোপ খায়, প্রশাসন ঘুমায়’, ‘দফা এক-দাবি এক, প্রশাসনের পদত্যাগ’ এসব স্লোগান দেয়।
চবি ছাত্রদল সভাপতি আলাউদ্দিন মহসিন বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীরা যখন মার খাচ্ছিল, প্রশাসন তখন নিয়োগ বাণিজ্যে ব্যস্ত। এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিয়োগ বাণিজ্য ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না। আমাদের ভাইয়েরা এখনও রোহিঙ্গাদের মতো বিভিন্ন জায়গায় এক কাপড়ে বসবাস করছে। প্রশাসনকে তাদের আবাসন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। তারপরে ক্লাস ও পরীক্ষা চালু করতে হবে।’
আরও পড়ুন: প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগের দাবিতে আবারও উত্তাল চবি
সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীরা আহত হয় আর প্রশাসন নিয়োগ বোর্ড বসায়। এই প্রশাসন ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। আমার ভাইয়েরা বাইরে বাইরে বসবাস করছে আর প্রশাসন নানা তামাশা নিয়ে ব্যস্ত। তাদেরকে গদি থেকে টেনে হিঁচড়ে নামানো হবে।’
রাত ৮টায় তাদের এই কর্মসূচি শেষ হয়।