সোমবার (৬ জানুয়ারি) বিকেলে নাটোর শহরের মাদ্রাসা মোড়ে স্বাধীনতা চত্বরে সংবাদ সম্মেলনে পদত্যাগের ঘোষণা দেন তারা।
পদত্যাগকারীদের অভিযোগ ছাত্র আন্দোলনে নাটোরে যারা ভূমিকা রেখেছিল, তাদের কমিটিতে মূল্যয়ন করা হয়নি। তাই তারা পদত্যাগ করেন। পদত্যাগকারীরা দ্রুত এ কমিটি ভেঙে নতুন কমিটি গঠনের আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: সংবিধানে জুলাই অভ্যুত্থানের স্বীকৃতি থাকতে হবে: সারজিস
নতুন কমিটির পদত্যাকারী যুগ্ম সদস্য সচিব শেখ ওবাইদুল্লাহ মীম বলেন, ‘নতুন কমিটির বড়াইগ্রাম গুরুদাসপু ও বাগাতিপাড়া উপজেলার সবাই পদত্যাগ করেছেন। এছাড়া নাটোর সদর, সিংড়া ও নলডাঙ্গা উপজেলার আংশিক পদত্যাগ করেছে। নতুন কমিটির প্রায় দেড়শ সদস্য পদত্যাগ করেছেন।’
নতুন কমিটির মুখ্য সংগঠক পদত্যাগকারী আব্দুস সামাদ শিশির জানান, তিনি যোগ্য পদ পেলেও তার সহযোদ্ধাদের মূল্যায়ন করা হয়নি। তাই তিনি পদত্যাগ করেছেন।
নতুন কমিটির সংগঠক পদত্যাগকারী নাফিস ফুয়াদ সাদ বলেন, যারা আন্দোলনে ২মিনিটও রাজপথে ছিল না। তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদে দেয়া হয়েছে। অথচ দিনভর রাজপথে থেকেও অনেকে পদ পায়নি।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক নেতৃত্ব ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি: হাসনাত
রোববার (৫ জানুয়ারি) রাতে ৬ মাস মেয়াদের ২৬৬ সদস্যের বৈষম্যবিরেধী ছাত্র আন্দোলন নাটোর জেলার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।