এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হলো ‘সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপি– পড়ে যাওয়া ও দুর্বলতা প্রতিরোধে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব’। বিশ্বের ১২১টি দেশ দিবসটি পালনে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ করছে।
চিকিৎসা ব্যবস্থায় ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব, ফিজিক্যাল থেরাপিস্টদের ভূমিকা ও অবদান চিকিৎসা-সংশ্লিষ্ট এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে পৌঁছানোর লক্ষ্যে দিবসটি পালিত হয়ে থাকে।
২০০৭ সাল থেকে বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ) প্রতিবছর দিবসটি পালন করে আসছে। চিকিৎসাশাস্ত্রে অর্থপেডিক বিভাগে অস্টিওআর্থ্রাইটিস বিষয়টিকে ব্যাখ্যা করা হয়ে থাকে।
অস্টিওআর্থ্রাইটিস সমস্যায় রোগী হাঁটু এবং হাড়ের নানা জটিলতায় ভোগেন। যেমন: হাঁটাচলায় সমস্যা, দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা, অসারতা ইত্যাদি। আর এ ধরনের নানা সমস্যায় কার্যকরী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি হলো ফিজিওথেরাপি।
বিশ্ব মেডিকেল জার্নালের তথ্য বলছে, বাংলাদেশে ১৮ বছর এবং তার বেশি বয়সী নারী ও পুরুষের ৭ দশমিক ৩ শতাংশ অস্টিওআর্থ্রাইটিস রোগের শিকার।
আরও পড়ুন: হাড়ক্ষয় রোধে কী খাবেন, কী খাবেন না
পরিসংখ্যান বলছে, এ দেশে আক্রান্ত রোগীর মধ্যে নারীর সংখ্যাই বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সঠিক চিকিৎসা এবং ফিজিওথেরাপির অভাবে রোগীদের ভোগান্তির যেমন শেষ নেই, তেমনি ঝুঁকি থাকে অকাল পঙ্গুত্বের। তাই দিবসটিতে প্রতিটি মানুষেরই উচিত ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করা।
]]>