রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেল ৫টায় বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেটের সামনে ফায়ার সার্ভিসের কার্যক্রমের সমাপনী ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
লে. কর্নেল তাজুল ইসলাম জানান, কার্গো ভিলেজের কাস্টমস হাউস অংশেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল। ভবনটি বিভিন্ন ছোট ছোট কম্পার্টমেন্টে ভাগ করা ছিল এবং ভেতরে প্রচুর দাহ্য ও হ্যাজার্ডাস উপাদান ছিল। এজন্য অকুপেন্সি লোড অনেক বেশি ছিল এবং নির্বাপণে সময় লেগেছে। তবে ঘটনাস্থলে আগুন ডিটেকশন এবং প্রটেকশন সিস্টেম থাকলে এত বড় দুর্ঘটনা ঘটতো না।
এ সময় অগ্নিনির্বাপণে ফায়ার সদস্যদের প্রথমে কাজ করতে দেয়া হয়নি, এমন অভিযোগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, আমরা সময়মতো ঘটনাস্থলে পৌঁছেছি। কোথাও কোনো বাধা বা বিলম্ব হয়নি। শাহজালাল বিমানবন্দরের নিজস্ব ফায়ার টিম ও আমাদের ফায়ার সার্ভিস পৃথকভাবে দায়িত্ব পালন করে-এখানে কোনো নিয়মবিরোধী কিছু হয়নি।
আরও পড়ুন: একের পর এক আগুন: পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রে বিদেশে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্নের চেষ্টা নয় তো?
আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মোট ৩৭টি ইউনিট কাজ করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ভবনটি বিভিন্ন ছোট ছোট কম্পার্টমেন্টে ভাগ করা ছিল এবং ভেতরে প্রচুর দাহ্য উপাদান ছিল। এজন্য নির্বাপণে সময় লেগেছে।
আগুন নির্বাপণ হলেও ভবনটি থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ভবনটি স্টিল স্ট্রাকচারে নির্মিত, যা আগুনের তাপ শোষণ করে রাখায় এখনো ধীরে ধীরে তাপ ছাড়ছে। বাইরে থেকে ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে, তবে কোনো শিখা বা নতুন আগুনের শঙ্কা নেই। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট সতর্ক অবস্থানে থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত ধোঁয়া দেখা যায়।

৪ সপ্তাহ আগে
৫








Bengali (BD) ·
English (US) ·