সোমবার (২১ জুলাই) দিবাগত রাত ৩টার দিকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক ফেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।
যাদের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়:
১. ফাতেমা আক্তার (৯), পিতা: গনি শেখ, জেলা: বাগেরহাট
২. সামিউল করিম (৯), জেলা: বরিশাল
৩. রজনী ইসলাম (৩৭), জেলা: কুষ্টিয়া
৪. মেহনাজ আফরিন হুরায়রা (৯), জেলা টাঙ্গাইল
৫. শারিয়া আক্তার (১৩), পিতা: রফিক মোল্লাহ, জেলা: ঢাকা
৬. নুসরাত জাহান আনিকা (১০), জেলা: ঢাকা
৭. সাদ সালাউদ্দিন (৯), পিতা: মুকুল সালাউদ্দিন, জেলা: ঢাকা
৮. সায়মা আক্তার (৯), পিতা: শাহ আলম, জেলা: গাজীপুর
এ ছাড়া ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামের মরদেহ মর্গে রয়েছে বলে আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
আরও পড়ুন: বিমান বিধ্বস্ত /দগ্ধ শিশুদের বাঁচানো সেই শিক্ষক মাহরিন মারা গেছেন
এদিকে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে।
রাতে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন দুজনের মৃত্যু হয়েছে। ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান জানান, রাত সাড়ে ১০টায় একজন ও ১২টার দিকে আরেকজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
এর আগে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) ২০ জনের মৃত্যুর কথা জানায়।
এরমধ্যে বার্ন ইনস্টিটিউটে ২, সিএমএইচ-ঢাকায় ১২, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২, উত্তরার লুবনা জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড কার্ডিয়াক সেন্টারে ২, উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে ১ জনের মৃত্যু হয়।
]]>