মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) এ সংক্রান্ত একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন বলে জানা গেছে। খবর এনডিটিভি’র।
হোয়াইট হাউসের একটি তথ্যপত্র অনুসারে, নতুন শুল্ক এড়াতে অন্য দেশে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে ৪০% ট্রান্সশিপমেন্ট শুল্ক আরোপ করা হবে।
হোয়াইট হাউস বলছে, বর্ধিত এই শুল্ক কানাডার ‘ক্রমাগত নিষ্ক্রিয়তা এবং পাল্টা প্রতিক্রিয়ার ফল’। এর আগে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেছিলেন, কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি ১ আগস্টের সময়সীমার আগে যোগাযোগ করেছিলেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কোনো আলোচনা হয়নি।
আরও পড়ুন: ভারতের ওপর শুল্ক বসিয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে বড় চুক্তি যুক্তরাষ্ট্রের
ট্রাম্প হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছিলেন, ১ আগস্টের আগে কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সাথে চুক্তি না করলে তাদের পণ্যের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপ করা হবে।
৩৫% শুল্ক ঘোষণার আগে হোয়াইট হাউসে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা আজ কানাডার সাথে কথা বলিনি। তিনি (কার্নি) ফোন করেছিলেন এবং আমরা দেখব।’
তবে কার্নির অফিস তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে মন্তব্যের অনুরোধের জবাব দেয়নি।
কানাডিয়ান নেতা এর আগে বলেছিলেন, ওয়াশিংটনের সাথে বাণিজ্য আলোচনা ‘গঠনমূলক’ হয়েছে, তবে সেই আলোচনা সময়সীমার (১ আগস্ট) মধ্যে শেষ নাও হতে পারে।
আরও পড়ুন: শুল্কারোপ-জরিমানা /ট্রাম্পের বড় ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
তিনি আরও বলেছিলেন, দুই দেশের মধ্যে আলোচনা চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে, তবে এমন চুক্তির সম্ভাবনা কম যা সব মার্কিন শুল্ক অপসারণ করবে।
]]>