ভুক্তভোগীদের থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় র্যাব-১ এর একটি দল অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।
আটকরা হলেন দুই নাইজেরিয়ান নাগরিক ফ্রাঙ্ক কোককো ও এমানুয়েল এবং তাদের বাংলাদেশি সহযোগী মোসা. সুইটি আক্তার।
সোমবার (৭ জুলাই) রাতে কারওয়ানবাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারের সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আন্তর্জাতিক প্রতারক চক্র ব্যবহার করছে হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম এবং ভুয়া অনলাইন ই-কমার্স ওয়েবসাইট। প্রযুক্তিতে দক্ষ এই চক্র গণ্যমান্য ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে। পরে বাংলাদেশি নারী সুইটি আক্তার মূলত চক্রের লোকাল মিডিয়া হিসেবে কাজ করতেন এবং ভুক্তভোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রতারণা করতেন।
আরও পড়ুন: তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয়ে প্রতারণা, যুবক আটক
ব্রিফিংয়ে র্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ জাহিদুল করিম বলেন, চক্রের বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্ট বিশ্লেষণে দেখা যায়, প্রায় ১৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে এসব অ্যাকাউন্টে, যার অনেকটাই এসেছে ফেসবুক বা মেসেজের মাধ্যমে প্রলুব্ধ হওয়া ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে।
]]>