সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে গত এক বছরের অর্জন সংক্রান্ত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কাথা জানান।
উপদেষ্টা সাখাওয়াত বলেন, পায়রা বন্দরের অবকাঠামো ও টার্মিনাল নির্মাণ শেষ পর্যায়ে। আগামী বছরের জুলাই মাসে বন্দরের পূর্ণাঙ্গ অপারেশন চালু হবে। এছাড়া বিদেশি কোম্পানিকে চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব দিলে দেশের কারিগরি ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা বাড়বে। উপার্জনও বেশি হবে।
চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম বিষয়ে তিনি জানান, গত অর্থ বছরে চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেইনার হ্যান্ডলিং ৪ শতাংশ এবং কার্গো হ্যান্ডলিং ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ সময় তিনি আরও জানান, গত অর্থবছরে নৌ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থার রাজস্ব আয় হয়েছে প্রায় ৬ হাজার ৫৭৬ কোটি টাকা, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ৯ শতাংশ বেশি।
আরও পড়ুন: অফডকের শুল্কে জটিলতা, নিরসনে কি উদ্যোগ নিচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর?
নৌশুমারির বিষয়ে উপদেষ্টা সাখাওয়াত আরও বলেন, দেশে প্রথমবারের মতো নৌযানের ডাটাবেজ তৈরির লক্ষ্যে নৌশুমারির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়া ১২৫ বছরের পুরাতন স্টিমার পিএস মাহসুদ চালু করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিএ এর মিঠামইন প্রকল্পসহ বেশকিছু ইউসলেস প্রকল্প নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, ‘এমন উদাহরণ সব মন্ত্রণালয়ে রয়েছে’।
]]>