নেতিবাচক প্রচারণা চালানো টিভি নেটওয়ার্কের লাইসেন্স ‘কেড়ে নেয়া’ উচিত

৮ ঘন্টা আগে
কিছু টিভি নেটওয়ার্কের লাইসেন্স ‘কেড়ে নেয়া’ উচিত বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবিসি উপস্থাপক জিমি কিমেলের বরখাস্তের পর বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাজ্য থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ফেরার পথে এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।

গত সপ্তাহে প্রভাবশালী মার্কিন ডানপন্থি রাজনৈতিক কর্মী এবং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে ডিজনির মালিকানাধীন এবিসি নেটওয়ার্ক বুধবার সন্ধ্যায় কৌতুকাভিনেতা কিমেলের ‘জিমি কিমেল লাইভ’ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়।

 

গত সোমবার কিমেল নিজের অনুষ্ঠানে কার্কের হত্যায় আটক সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে একজন ম্যাগা রিপাবলিকান বলে দাবি করেন। যদিও ইউটাহ কর্তৃপক্ষ বলেছে,অভিযুক্ত বন্দুকধারী ‘বামপন্থি মতাদর্শে প্রভাবিত’।

 

আরও পড়ুন: ট্রাম্প বিশ্বের সম্রাট নন, তার সাথে কোনো সম্পর্ক নেই: লুলা

 

এই মন্তব্যের জেরে ফেডারেল কমিউনিকেশন কমিশন (এফসিসি) কিমেলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার হুমকি দেয়। এরপরই তার অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়া হয়।

 

বৃহস্পতিবার লন্ডন থেকে ওয়াশিংট ফেরার পথে এয়ার ফোর্স ওয়ানে এ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি কোথাও জানি পড়েছি, নেটওয়ার্কগুলো আমার বিরুদ্ধে ৯৭ শতাংশ প্রচারণা চালিয়েছে। তবুও আমি সহজেই জিতেছি (গত বছরের নির্বাচনে), সাতটি সুইং স্টেটইই জিতেছি।’

 

আরও পড়ুন: ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগঠন অ্যান্টিফাকে ‘সন্ত্রাসী’ ঘোষণা ট্রাম্পের

 

তিনি আরও বলেন, ‘তারা আমাকে নিয়ে শুধু নেতিবাচক প্রচারণা চালায়। আমি বলতে চাইছি, তারা তারপরও লাইসেন্স পায়। আমি মনে করিতাদের লাইসেন্স কেড়ে নেয়া উচিত।’

 

এদিকে এফসিসি চেয়ারম্যান ব্রেন্ডান কার বৃহস্পতিবার ফক্স নিউজকে বলেন, কিমেলকে বরখাস্ত করা ‘শেষ পদক্ষেপ নয়’। আমরা সম্প্রচারকদের জবাবদিহিতার মধ্যে রাখব। যদি তারা না চায়, তবে লাইসেন্স আমাদের ফিরিয়ে দিতে পারে।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন