বিদায়বেলায় ভক্ত-সতীর্থদের ভালোবাসায় সিক্ত অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস

২ সপ্তাহ আগে
ভক্ত আর সতীর্থদের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। ম্যাচ শেষে বোর্ডের কাছ থেকে পেয়েছেন সম্মাননা। ভক্তরা নিয়ে আসেন কেক। সবার সঙ্গে মিশে গেলেন শেষ বেলায়।

এই গলে শুরু, এই গলেই শেষ। সাঙ্গাকারা, মাহেলার পর টেস্টে লঙ্কানদের হয়ে ম্যাথিউসের সবচেয়ে বেশি রান। কিংবদন্তিকে বিদায়টাও বোর্ড দিয়েছে আড়ম্বর ভাবে। 

 

যদিও শেষটা জয় দিয়ে রাঙাতে দেয়নি বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে ৩৯ রান আর শেষ ইনিংসটা ৮ রানের। শেষ ম্যাচে দুইবার আউট করতে ভূমিকা ছিল মুমিনুল হকের। একবার তার বলে, আরেকবার ক্যাচ নিয়ে। নিজের শেষ ইনিংসটার রোমন্থন করলে নিশ্চয়ই মনে পড়বে টাইগার ব্যাটারকে। 

 

আরও পড়ুন: রিশাদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ পন্টিং ও ফিঞ্চ

 

ম্যাচ শেষে সবার অপেক্ষা ম্যাথিউসের জন্য। গলের খোলা গ্যালারি শেষ বেলায় এসে পরিপূর্ণ। নিজেদের কিংবদন্তিকে বিদায় জানাতে। বিশ্ব ক্রিকেটে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস তাদের কাছে অ্যাঞ্জি। গোটা মাঠ প্রদক্ষিণ করেন এই অলরাউন্ডার। চারদিক থেকে ধ্বনি উঠে তার নামে।  

 

ক্রিকেট বোর্ড বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে। ম্যাচ শুরুর আগে যেমন সাবেক বর্তমানরা এসেছিলেন। এদিন বোর্ড কর্তারা ছিলেন তার পাশে। বিদায়ী বক্তব্যে লম্বা ক্যারিয়ারে সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান সবাইকে। বিশেষ করে পরিবারকে। 

 

আরও পড়ুন: ৪৭১-এ থামলো ভারতের প্রথম ইনিংস

 

এরপর একে একে সেলফি আর অটোগ্রাফের আবদার মেটান সবার। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ফ্রেম বন্দি হন ম্যাথিউস। ভালবাসায় সিক্ত হন মাঠকর্মীদেরও।

 

টেস্টকে ‘সেরা ফরম্যাট’ আখ্যা দিয়ে ম্যাথিউস বলেন, ‘এই ফরম্যাট থেকে বিদায় নেওয়া খুবই আবেগের বিষয়। কারণ এটাই আমার সবচেয়ে প্রিয় ফরম্যাট ছিল। এখন সময় হয়েছে তরুণদের হাতে ব্যাটন তুলে দেওয়ার।’ 

 

পরে ম্যাথিউস জানান তরুণদের সুযোগ দেয়ার কথা, ‘আমি যে ভালোবাসা পেয়েছি, তা এখনও বিশ্বাস করতে পারছি না। আমাকে যারা সবসময় সমর্থন করেছেন, তাদের প্রতি চিরকৃতজ্ঞ। এই যাত্রা সহজ ছিল না। অনেক উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে।’

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন