সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল সোয়া ৭টার দিকে ড. ইউনূস এবং পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা ফুল দিয়ে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় অভিবাদন জানায়।
এর আগে, জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। সকাল সাড়ে ৬টার দিকে তিনি ফুল দিয়ে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
আরও পড়ুন: মহান বিজয় দিবস /জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গনে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন তিনি।
স্মৃতিসৌধের দেখভালকারী গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, দিবসটি ঘিরে উন্নয়ন কাজের পাশাপাশি নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেয়া হয়েছে পুরো এলাকা। গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বসানো হয়েছে সিসি ক্যামেরা।
বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ও বিদেশি কূটনীতিকদের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হবে স্মৃতিসৌধ এলাকা।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
এদিকে বিজয়ের ৫৩ বছর উদযাপনকে ঘিরে বর্ণিল আলোয় সেজেছে রাজধানী ঢাকা। রোববার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকেই লাল-সবুজের আলোকচ্ছটায় ঝলমলিয়ে উঠছে পুরো ঢাকা; এতে মুগ্ধ নগরবাসী।
]]>