শারলটের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সে উত্তাপ যেন আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে বায়ার্ন মিউনিখ-বেনফিকা ম্যাচ। ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের হাইভোল্টেজ ম্যাচে মুখোমুখি হচ্ছে জার্মান ও পর্তুগিজ জায়ান্টরা। লড়াইটা গ্রুপ ‘সি’ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের মাঠের অবস্থা নিয়ে নাখোশ পিএসজির কোচও
২ জয়ে বায়ার্নের রাউন্ড অব সিক্সটিনে খেলা নিশ্চিত। এক পা দিয়ে রেখেছে বেনফিকাও। বিগ ম্যাচে হারলেও থাকবে সুযোগ। টেবিলের ৩ নম্বরে থাকা বোকা জুনিয়র্সকে শীর্ষ ষোলোতে কোয়ালিফাই করতে হলে শেষ ম্যাচে অকল্যান্ড সিটিকে হারালেই চলবেনা, গোল ব্যবধানের হিসেবও মেলাতে হবে। তবে, সুবিধাজনক অবস্থানে থাকলেও বায়ার্নের বিপক্ষে সর্বোচ্চটা দিয়ে লড়তে চায় বেনফিকা।
বাভারিয়ানরা মার্সিলেস। প্রতিপক্ষের দুর্বলতা পেলে ছিড়ে খুঁড়ে ফেলে। যা খুব ভালোভাবে টের পেয়েছে অকল্যান্ড সিটি। ক্লাব বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোল ব্যবধান ১০-০'তে তাদের হারিয়েছে মিউনিখ জায়ান্টরা। পরের ম্যাচে বোকা জুনিয়র্সের বিপক্ষে ২-১ গোলে জয় পেয়ে মন ভরেনি হ্যারি কেইন, থমাস মুলার, জামাল মুসিয়ালা, কিংসলে কোম্যানদের।
আরও পড়ুন: শেষ ষোলোয় সাবেক ক্লাবের মুখোমুখি মেসি, ডাগআউটেও টক্কর গুরু-শিষ্যের
যদিও পর্তুগিজ ক্লাবটিও রয়েছে ছন্দে। অকল্যান্ড সিটির জালে তারাও দিয়েছে ৬ গোল। কিন্তু পরিসংখ্যান বলছে, পূর্ণ শক্তির বাভারিয়ানদের বিপক্ষে নিজেদের ডি-বক্সই সামলাতে হবে বেশি। বেনফিকার বিপক্ষে কখনোই হারেনি বায়ার্ন। রয়েছে ১০ জয় আর ৩ ড্র। ঐ ১৩ ম্যাচে ৩৬ গোল করেছে তারা। রক্ষণেও দুর্দান্ত ভিনসেন্ট কোম্পানির শিষ্যরা। ক্লাব বিশ্বকাপের ২ ম্যাচে অপোনেন্ট মাত্র ৭টা গোল অ্যাটেম্পট নিতে পেরেছে।
এদিকে, গ্রুপ ডি'এ চেলসির লড়াইটা মান রক্ষার। ফ্ল্যামেঙ্গোর বিপক্ষে ৩-১ গোলে হেরে হিউমিলিয়েটেড হয়েছে ব্লুজ। নকআউটে যেতে এসপারেন্স তিউনিসের বিপক্ষে পয়েন্ট হারালে চলবে না তাদের। তিউনিসিয়ার ক্লাবটির সমান ৩ পয়েন্ট ইংলিশ জায়ান্টদের।
]]>